সাম্প্রতিক চাকরি পরীক্ষার এক কথায় প্রকাশ হতে আসা সকল প্রশ্ন
যা কখনো নষ্ট হয় না – অবিনশ্বর।
আঘাত পায়নি এমন – অনাহত।
বাহুতে ভর করে চলে যে – ভুজঙ্গ।
যার দুহাত সমান চলে – সব্যসাচী।
ভোজন করার ইচ্ছা – বুভুক্ষা।
যে প্রবীণ নয় – নবীন।
ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব – হীরক জয়ন্তী।
পঙ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব – সুবর্ণ জয়ন্তী।
পঁচিশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব – রজত জয়ন্তী।
সত্তর বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব – প্লাটিনাম জয়ন্তী।
যা প্রমাণ করা য়ায না – অপ্রমেয়।
যা পূর্বে কখনো হয়নি – অভূতপূর্ব।
যা তর্কের দ্বারা মীমাংসা করা যায় না – অপ্রতর্ক্য।
যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে – অপসৃয়মান।
অনেকের মধ্যে একজন – অন্যতম।
যার বিশেষ খ্যাতি আছে – বিখ্যাত।
একই সময়ে বর্তমান – সমসাময়িক।
একই গুরুর শিষ্য – সতীর্থ।
একই সঙ্গে – যুগপৎ।
জানিবার ইচ্ছা – জিঙ্গাসা।
হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা।
নিন্দা করার ইচ্ছা – জুগুপ্সা।
ময়ূরের ডাক – কেকা।
কোকিলের ডাক – কুহু।
অশে^র ডাক – হ্রেষা।
সিংহের ডাক – হুংকার ।
যা চুষে খাওয়ার যোগ্য – চোষ্য।
যা চেটে খাবার যোগ্য – লেহ্য।
যা পান করার যোগ্য – পেয়।
যে সব গাছ থেকে ওষধ প্রস্তুত হয় – ওষধি।
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে – অধীত।
একই গুরুর শিষ্য সতীর্থ।
নষ্ট হওয়া স্বভাব যার – নশ্বর।
সাপের খোলস – নির্মোক।
যা লাফিয়ে চলে – প্লাবক।
বুকে হেটে চলে যে – উরগ।
বাঘের চামড়া – কৃত্তি।
সকলের জন্য প্রযোজ্য – সর্বজনীন।
যে বন হিং¯্র জন্তুতে পরিপূর্ণ – শ্বপদসংকুল।
সর্বজনের হিতকর – সর্বজনীন।
গাছে উঠতে পটু যে – গেছো।
আরোহণ করে যে – আরোহী।
গম্ভীর ধ্বনী – মন্দ্র।
ঈষৎ পাংশুবর্ণ – কয়রা।
ঈষৎ পান্ডুবর্ণ – ধূসর।
ঈষৎ রক্তবণ – আরক্ত।
কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী – কর্মঠ।
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক – মুমুক্ষু।
যা পূর্বে ছিল এখন নেই – ভূতপূর্ব।
যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই – অবিবর্তক।
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা – প্রত্যুদগমন।
যা কষ্টে নিবারন করা যায় – দুর্নিবার।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে – অবিমৃষ্যকারী।
যার দুই হাত সমান চলে – সব্যসাচী।
যা লাফিয়ে চলে – প্লবগ।
যা চিরস্থায়ী নয় – নশ্বর।
যার বাসস্থান নেই – অনিকেতন।
যা নিন্দার যোগ্য নয় – অনিন্দ্য।
রাএির শেষ ভাগ – পররাএ।
দীপ্তি পাচ্ছে এমন – দীপ্যমান।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি – অনূঢ়া।
নূপুরের ধ্বনি – নিক্বণ।
কথায় বর্ণনা করা যায় না যা – অনির্বচনীয়।
দিন ও রাএির সন্ধিক্ষণ – গোধূলি।
যা চেটে খেতে হয় – লেহ্য।
মৃতের মতো অবস্থা যার – মুমূর্ষু।
যার কোন উপায় নাই – নিরুপায়।
যাহা কষ্টে অর্জন করা যায় – কষ্টার্জিত।
যা দীপ্তি পাচ্ছে – দেদীপ্যমান।
যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে – উদ্বাস্তু।
যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু – বন্ধুর।
ঋষির ন্যায় – ঋষিতুল্য।
সাপের খোলস – নির্মোক।
যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না – বর্ণচোরা।
হাতির ডাক – বৃংহিত।
শোনা যায় এমন – শ্ব্রতিগ্রাহ্য।
গম্ভীর ধ্বনী – মন্দ্র।
যে বেশি কথা বলে -বাচাল।
যা অবশ্যই ঘটবে – অবশ্যম্ভাবী।
যার চক্ষুলজ্জা নেই – চশমখোর।
কোনো ভাবেই যা নিবারণ করা যায় না – অনিবার্য।
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে – অধীত।
যিনি অধিক কথা বলেন না – মিতভাষী।
যার অনেক বুদ্ধি আছে – গভীর জলের মাছ।
যা কষ্টে লাভ করা যায় – দুর্লভ।
আবক্ষ জলে নেমে স্নান – অবগাহন।
যে গাছে ফল ধরে কিন্তু ফুল ধরে না – বনস্পতি।
ভোজন করার ইচ্ছা – অবগাহন।
যিনি বক্তৃতা দানে পটু – বাগ্মী।
একাদশে বৃহস্পতি – সৌভাগ্যের বিষয়।
যে রোগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে – হাতুড়ে।
হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা।
যাহা কষ্টে জয় করা যায় – দুর্জয়।
যার আগমনে কোন তিথি নেই – অতিথি।
যা দমন করা যায় না – অদম্য।
আপনকে পন্ডিত মনে করে যা – পন্ডিতম্মন্য।
এক বিয়য়ে যার চিত্ত নিবিষ্ট – একাগ্রচিত্ত।
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় – মাধুকরী।
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় – অকালবোধন।
যে বহু বিষয়ে জানে – বহুদর্শী।
কর দান করে যে – করদ।
মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি – মৃন্ময়।
দ্বারে থাকে যে – দ্বারিকা।
ইতিহাস বিষয়ে অভিঙ্গ যিনি – ইতিহাসবেত্ত।
পঙ্কে জন্মে যা – পঙ্কজ।
লাভ করার ইচ্ছাকে – লিপ্সা।
যার বাসস্থান নেই – অনিকেতন।
উপকারীর অপকার করে যে – কৃতঘ্ন।
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় – সর্বংসহা।
যা সাধারনের মধ্যে দেখা যায় না – অসাধারণ।
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্খনা – প্রত্যুদগমন।